কার্ডিং: ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করতে চান ?



ক্রেডিট কার্ড হ্যাকিং বর্তমান সময়ের অন্যতম আলোচিত বিষয়গুলোর একটি । আজকের লেখাটিতে কার্ডিং এর বেসিক জিনিস নিয়ে আলোচনা করবো । 

কার্ডি কী?
মূলত অন্যের ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করে তা নিজ প্রয়োজনে ব্যবহার করাকে কার্ডিং বলা হয় এবং যারা এ কাজটি করেন তাদেরকে কার্ডার বলা হয় ।
কার্ডাররা কি হ্যাকার ?
যেহেতু কার্ডিং হ্যাকিং এর এই একটা অংশ এবং এটা একটা বড় জায়গা জুড়ে আছে সুতরাং অবশ্যই কার্ডার রা হ্যাকার হিসাবে গন্য।
কার্ডিং করতে কি কি লাগবে ?
১. ভ্যালিড ক্রেডিট কার্ড নাম্বার
২. কার্ড এর পিন নাম্বার
৩. ব্যবহার কারীর নাম এবং কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্নের তারিখ ।
এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে ফেক আইডি কার্ড, ক্রেডিট কার্ড এর ফটো বানানো লাগতে পারে ।
কিভাবে ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করে কিনবা ঐ ইনফো গুলো পাওয়া যাবে ?
ক্রেডিট কার্ড হ্যাক করার অনেক পদ্ধতিই আছে। যেমন:
মূলত অনলাইন কমার্সিয়াল(অনলাইন সপ, অনলাইন ব্যাংক ইত্যাদি) সাইটগুলো হ্যাক করে তার ডাটাবেজ থেকে ক্রেডিট কার্ড এর তথ্য পাওয়া যায় । আপনারা অনেকেই অনলাইনে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন জিনিস কেনাকাটা করেন । তো যে সাইট থেকে জিনিস কিনেন সেই সাইটের ডাটাবেজে পন্য ক্রয়ের সময় যে ইনফো দেওয়া হয়ে থাকে তা সংরক্ষিত খাকে । তো যখন কোনো হ্যাকার ঐ সাইটের ডাটাবেজে এক্সেস নেয় সে ঐখান থেকে ঐ তথ্য গুলো নিয়ে নিতে পারে ।
(বি:দ্র: বর্তমানে ভালো সাইট গুলোতে ক্রেডিট কার্ডের ইনফো Encrypt করে রাখা হয়)

আসুন এবার হ্যাক করা একটা ক্রেডিট কার্ড দেখি :
EARL MCCRACKEN
Address :
47 East Laurel Street
Port Reading ,New Jersey 07064
United States (1)
Phone :
732 - 4234230
E-mail :
hittenyouoff2@aol.com

MASTER CARD-5129925196082757 239
Expiration Date:
7/1/2017



ক্রেডিট কার্ড ইনফো পেয়েছেন এখন কার্ডি করবেন কিভাবে ?

আসলে এর কোনো ধরা বাধা সিস্টেম নেই, এক একটি সাইটের সিকিউরিটি এক এক রকম থাকে তাই বাইপাস পদ্ধতিও এক এক রকম হয় । আপনাকে সাইটটি নিয়ে গবেষনা করে বের করতে হবে কিভাবে আগাবেন তা ।

এবার কিছু কার্ডিং এর ব্যবহার দেখানো হলো:

মনে রাখবেন এটা করা অপরাধ আর এটি করার সাজাও অন্য সাইবার অপরাধগুলো থেকে বেশী । সুতরাং যা ই করবেন সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করবেন । আর ভিপিএন এর সাথে RDP সার্ভার ব্যবহার করবেন এতে কার্ডিং নিখুত এবং আপনিও নিরাপদ থাকতে পারবেন । 

স্কাইপ এর ক্রেডিট ক্রয় করা যায় যা দিয়ে ফ্রিতে কথা বলতে পারবেন: 
বিভিন্ন সফটওয়্যার কিনবা এন্টিভাইরাস কিনতে পারবেন :



ক্যাস্পারস্কি এন্টিভাইরাস:


এছাড়া্র বিভিন্ন চ্যারিটি তে দান করতে পারবেন কিনবা বিভিন্ন অনলাইন সপ থেকে মোবাইলে টাকা রিচার্জ কিনবা বিভিন্ন পন্য যেমন, মোবাইল, ল্যাপটপ ইত্যাদি অর্ডার করতে পারবেন ।

physical পন্য অর্ডার করলে একটা ড্রপিং প্লেস লাগবে । এটি হলো পন্য ডেলেভারী এর জায়গা যেখানে আপনার পন্যটি আসবে । কখনোই নিজের ব্যক্তিগত ঠিকানা কে ড্রপিং প্লেস হিসাবে ব্যবহার করবেন না ।

যাইহোক, কার্ডিং করার সময় সর্বোচ্চ সর্তকতা অবলম্বন করবেন ।

আপনাদের সারা কম পাচ্ছি তাই লেখা পাবলিস করাও কমিয়ে দিয়েছি, জেগে উঠুন নিত্য নতুন টিউটোরিয়াল পেতে । লেখাটি অবশ্যই শেয়ার করবেন সবার সাথে । ধন্যবাদ-
Share on Google Plus

About Anonymous

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
    Blogger Comment
    Facebook Comment

0 comments:

Post a Comment